ময়মনসিংহ সদর সাব রেজিস্টার জাহিদ হাসান এর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার চালানোর অভিযোগ উঠেছে।
জাহিদ হাসান বলেন আমি ময়মনসিংহ সদর সাব রেজিস্টার হিসেবে কর্মরত আছি দেড় বছর যাবত। ইদানিং বিভিন্ন অনলাইন ও ফেইসবুকে আমার নামে মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন সংবাদ প্রকাশ হয়েছে।
আমি চেষ্টা করেছি প্রতিটি কাজ স্বচ্ছতার সাথে সম্পাদন করার।আমার এই সফলতায় ঈর্ষান্বিত হয়ে একটি কুচক্রী মহল সব সময় আমাকে হ্যায় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করেছে।
ময়মনসিংহের স্থানীয় কিছু পত্রিকা সাপ্তাহিক সুবর্ণা বাংলা,দৈনিক শাশ্বত বাংলা,দৈনিক আমার সংবাদ এবং অনলাইন পত্রিকা কাগজের আলো নামে পোর্টাল
সহ সোশ্যাল মিডিয়া ফেসবুকে আমার নামে মিথ্যা, অবান্তর সংবাদ প্রচার করেছে।
সরকারিভাবে নিষিদ্ধ মৌজার জমিও রেজিস্ট্রার হচ্ছে লেনদেন মাধ্যমে কতিপয় কিছু পত্রিকায় প্রকাশিত হেডলাইনে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন,নিউজ লেখা হয়। ২০২৪ সালের,২৫ নভেম্বর চর ভবানীপুর মৌজার ১৮০২৩ ও ১৮০২৪ নং দলিলের মাধ্যমে মো. দুলাল মিয়া ও ফারুক হোসেনের নামে জমি বিক্রি করেন সাজিদ আলী। এরপর চলতি বছরের ৩ মার্চ ৩৬৬৯ নম্বর দলিলে চর ভবানীপুর মৌজার ৫৩২৬ ও ৫৩৫২ দাগে ৬২ শতাংশ এবং গোবিন্দপুর মৌজার ১৪৮ ও ২৩৮ দাগে ৬৫ শতাংশ জমি আশরাফুল গংয়ের নামে রেজিস্ট্রেশন করা হয় এই সংবাদ মিথ্যেভাবে পরিবেশন করা হয়েছে ।
উল্লেখিত সংবাদের একোয়ার ভুক্ত জমির যে দাগ খতিয়ান উল্লেখ করা হয়েছে সে দাগ এবং খতিয়ান একোয়ারভুক্ত তালিকায় নেই তাই সংবাদটি সম্পূর্ণ মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন।
ভবিষ্যতে আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রবাকান্ডা ছড়ানোর অভিযোগে আইন-আনুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করিতে বাধ্য থাকিব।সেই সাথে উক্ত পত্রিকা গুলোর মিথ্যা সংবাদ পরিবেশনের বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।