1. admin@banglarrang.com : admin :
  2. info.banglarrang@gmail.com : banglar rang : banglar rang
  3. demo1.banglarrang@gmail.com : demo1 demo : demo1 demo
  • রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:১২ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সজল স্মরণে আজিজের সপ্তম একক ম্যারাথন ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে কুয়েট শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল ৩৬ ই জুলাই সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পরষ্কার নিচ্ছে সাংবাদিক নিয়াজ হোসেন এর মেয়ে নুসাইবা ইসলাম ওহি মান্দায় ডাঃ ইকরামুল বারী টিপুর মিথ্যাচারের প্রতিবাদে উপজেলা বিএনপি সংবাদ সন্মেলন ময়ময়নসিংহে পরিবেশ সংরক্ষণ ও জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলায় করণীয় শীষক কর্মশালা চোরাকারবারীদের কৌশল আটকে দিল বিজিবি: অর্ধকোটি টাকার মালামাল জব্দ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হেফাজতে থাকা সেনা কর্মকর্তাদের *কুয়েট ভিসির নামে প্রোপাগান্ডা: অভিযোগের নেপথ্যে বিতর্কিত প্রাক্তন কূটনীতিক* মা ঘর পরিষ্কার করতে বলায় রাগ করে মোবাইলের টাওয়ারে কিশোরী! ঝিনাইদহে ট্রাকের পিছনে বাসের ধাক্কায় প্রান গেল হেলপারের, আহত ৩

যে ১৪ নারীকে বিয়ে করতে নিষেধ করেছে ইসলাম

এলিসা হক হৃদি / ১৯৯
শনিবার, ১৯ জুলাই, ২০২৫

বিয়ে হলো একটি সামাজিক বন্ধন বা বৈধ চুক্তি যার মাধ্যমে দুজন মানুষের মধ্যে দাম্পত্য সম্পর্ক স্থাপিত হয়, যা মানবজীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। চারিত্রিক পবিত্রতা ও নিজ বংশধারা বজায় রাখার জন্য বিয়ের বিকল্প নেই। বিয়ে করা যুবক-যুবতীদের জন্য ক্ষেত্র ভেদে ফরজ আবার কখনো সুন্নত।

মহান আল্লাহতায়ালা সব মুসলমানদের ওপর বিয়েকে হালাল করেছেন। সেই সঙ্গে জেনাকে করেছেন হারাম। একজন পুরুষ ও একজন নারীর মধ্যে ইসলাম নির্দেশিত বৈধ উপায়ে সম্পর্কের মধ্য দিয়ে বংশ বৃদ্ধির বৈবাহিক সভ্যতা গড়ে ওঠে মুসলমানের। তবে যে কাউকে বিয়ে করার সুযোগ ইসলাম রাখেনি।

বিয়ে নিয়ে মহান আল্লাহ রাব্বুল আল আমিন পবিত্র কুরআন মাজিদে বলেছেন, নিশ্চয়ই আপনার পূর্বে অনেক রাসুলকে প্রেরণ করেছি। আমি তাদের স্ত্রী ও সন্তান-সন্ততি দান করেছি। (সুরা রাদ ৩৮)

ইসলামে যে ১৪ শ্রেণির নারীকে বিয়ে করা হারাম :

পবিত্র কোরআনের সুরা নিসার ২৩ থেকে ২৫ নম্বর আয়াতে আল্লাহতাআলা ১৪ জন নারীকে একজন পুরুষের জন্য বিয়ে করা হারাম ঘোষণা করেছেন। এই ১৪ জন নারী হলেন-

১. নিজের মা,

২. দাদি, নানি ও তাদের ওপরের সবাই, ৩. নিজের মেয়ে, ছেলের মেয়ে, মেয়ের মেয়ে ও তাদের গর্ভজাত কন্যাসন্তান, ৪. সহোদর, বৈমাত্রেয় (সৎ মায়ের মেয়ে) ও বৈপিত্রেয় (সৎ বাবার মেয়ে) বোন, ৫. বাবার সহোদর বোন এবং বাবার বৈমাত্রেয় ও বৈপিত্রেয় বোন (ফুপু), ৬. যে স্ত্রীর সঙ্গে দৈহিক মিলন হয়েছে, তার পূর্ববর্তী বা পরবর্তী স্বামীর ঔরসজাত কন্যাসন্তান, স্ত্রীর আপন মা, নানি শাশুড়ি ও দাদি শাশুড়ি, ৭. মায়ের সহোদর বোন এবং মায়ের বৈমাত্রেয় ও বৈপিত্রেয় বোন (খালা), ৮. ভাতিজি অর্থাৎ সহোদর, বৈমাত্রেয় ও বৈপিত্রেয় ভাইয়ের মেয়ে ও তাদের পরের প্রজন্মের কন্যাসন্তানরা, ৯. ভাগ্নি অর্থাৎ সহোদর, বৈমাত্রেয় ও বৈপিত্রেয় বোনের মেয়ে ও তাদের পরের প্রজন্মের কন্যাসন্তানেরা, ১০. দুধ মেয়ে (স্ত্রীর দুধ পান করেছে এমন), সেই মেয়ের মেয়ে, দুধ ছেলের মেয়ে ও তাদের পরের প্রজন্মের কোনো কন্যাসন্তান এবং দুধ ছেলের স্ত্রী, ১১. দুধ মা এবং তার দিকের খালা, ফুপু, নানি, দাদি ও তাদের ঊর্ধ্বতন নারীরা, ১২. দুধবোন, দুধবোনের মেয়ে, দুধভাইয়ের মেয়ে এবং তাদের গর্ভজাত যেকোনো কন্যাসন্তান। অর্থাৎ দুধ সম্পর্ককে রক্ত সম্পর্কের মতোই গণ্য করতে হবে, ১৩. ছেলের স্ত্রী, ১৪. অন্যের বৈধ স্ত্রীকে বিবাহ করা হারাম।
আমাদের সমাজের একটি বড় সমস্যা হলো ক্যারিয়ার গঠনের ধোঁয়াশায় পড়ে যথাসময়ে বিয়ে না করা। এভাবে বয়স বেড়ে যায়, বিবাহ করা কঠিন হয়ে যায়। তখনই হতাশা আর ধোঁয়াশায় জীবন অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। নানা অপকর্মেও জড়িয়ে পড়ে মানুষ। তাই সকলের উচিৎ সঠিক সময়ে বিয়ে করা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো সংবাদ
https://slotbet.online/